That's positive news, sir. At least we are getting the banks to invest here...
I hope that all the infrastructure work gets completed with a war footing to enable these companies to start their work, specifically the new MAR (N-S) and the other roads in AA II.
I had also noticed some activity on the plot opposite Westin and adjacent to the Eco Park. Wonder what is coming up there?
Definitely a positive news.... more so because these investments came from outside Bengal....
Bartaman today carried out a report that a construction company from London is going to construct the 30 storey iconic building in financial hub....it would be great Sir...if you can share some updates related to that....hope we start the construction before monsoon....
Thanks Arun for bringing up the road updates.... we already waste 6 months in a year....from June to Diwali giving the excuse of monsoon, Durga Pujo and Kali Pujo.... lot of road tenders have been invited in last few months.... we need to cut down the administrative hassles and start the real work fast.....
Last time we rejected applications of SREI...and they did not apply this time....this time we are doing so for Shriram Finance.... Perhaps time to contemplate whether our application process is too cumbersome for pvt companies..... perhaps only process driven Govt Companies are only being able to understand that..... it will be great if we can make the process simpler for pvt companies to apply....
Kolkata Eye update: http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=3178&boxid=41950953 লগ্নি -প্রশ্নে অনিশ্চিত ‘কলকাতা আই ’ স্বপ্ন এই সময় : লন্ডন আই -এর আদলে কলকাতা আই তৈরি করার স্বপ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷ কিন্ত্ত , সাধারণ মানুষ কবে এই স্বপ্ন বাস্তবে দেখতে পাবে , তা ঘোর অনিশ্চিত৷ কারণ , পিপিপি মডেলের এই পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করার জন্য ১৩টি সংস্থাকে প্রাথমিক ভাবে তালিকাভুক্ত করা হলেও , শেষ পর্যন্ত ক’টি সংস্থা বিনিয়োগ করতে রাজি হবে , তা নিয়ে নিশ্চিত নয় রাজ্য সরকার৷ তবে এই প্রকল্পের ব্যাপারে রাজ্য সরকারের তরফে কেন্দ্রীয় যোজনা কমিশনকে অবগত করা হয়েছে৷ নগরোন্নয়ন দন্তরের সচিব দেবাশিস সেন বুধবার জানান , ‘এই প্রকল্পের পর্যালোচনা করতে কাল বৈঠক ডেকেছি৷ আশা করছি , তাড়াতাড়িই কাজ শুরু হবে৷ ’ ২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গাপাড়ের সৌন্দর্যায়নেকে অগ্রাধিকার দেন৷ এর পিছনে তাঁর যুক্তি ছিল , গঙ্গার দু’ধারকে সাজাতে পারলে তা পর্যটন শিল্পের বিকাশকেও ত্বরান্বিত করবে৷ এই ভাবনা থেকেই লন্ডন আই -এর আদলে গঙ্গার ধারে কলকাতা আই তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়৷ পরবর্তীকালে এই প্রকল্পের জন্য আইএল অ্যান্ড এফএস -কে ট্র্যানজাকশন অ্যাডভাইসার বা বিনিময় পরামর্শদাতা হিসাবে নিয়োগ করে রাজ্য সরকার৷ প্রকল্পের জন্য যে ইচ্ছাপত্র আহ্বান করা হবে , তার বয়ান থেকে শুরু করে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা বলবে আইএল অ্যান্ড এফএস৷ তবে প্রকল্পে বেসরকারি লগ্নিকারী চড়ান্ত করার আগে সরকারের কাছ থেকে তাদের চড়ান্ত অনুমোদন নিতে হবে৷ সরকারি সূত্রের খবর , এই প্রকল্পের জন্য ১৩টি সংস্থাকে প্রাথমিক ভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে৷ কিন্ত্ত , বিনিয়োগ করতে শেষ পর্যন্ত কেউ রাজি হবে কি না , সেটাই এখন বড় প্রশ্ন৷ কারণ , বহু কোটি টাকার এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করার পর কতটা উপার্জন করা যাবে , তা নিয়ে সংশয় রয়েছে বেসরকারি লগ্নিকারীদের মধ্যে৷ বিশেষ করে সরকার যেখানে প্রকল্পের জন্য জমি ও পরিকাঠামো ছাড়া অন্য কিছু দিতে রাজি নয় , সেখানে আয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত লগ্নি করতে রাজি নয় কেউ৷ লগ্নিকারীদের ভরসা যোগাতে সরকারি তরফে আর কিছু করা যায় কি না , তা গুরুত্ব সহকারে ভাবা হচ্ছে৷ প্রকল্প নির্মাণের জন্য স্ট্র্যান্ড রোডের ধারে আড়াই একর জায়গা ইতিমধ্যেই কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের তরফে দেওয়া হয়েছে৷
That's positive news, sir. At least we are getting the banks to invest here...
ReplyDeleteI hope that all the infrastructure work gets completed with a war footing to enable these companies to start their work, specifically the new MAR (N-S) and the other roads in AA II.
I had also noticed some activity on the plot opposite Westin and adjacent to the Eco Park. Wonder what is coming up there?
Definitely a positive news.... more so because these investments came from outside Bengal....
ReplyDeleteBartaman today carried out a report that a construction company from London is going to construct the 30 storey iconic building in financial hub....it would be great Sir...if you can share some updates related to that....hope we start the construction before monsoon....
Thanks Arun for bringing up the road updates.... we already waste 6 months in a year....from June to Diwali giving the excuse of monsoon, Durga Pujo and Kali Pujo.... lot of road tenders have been invited in last few months.... we need to cut down the administrative hassles and start the real work fast.....
Last time we rejected applications of SREI...and they did not apply this time....this time we are doing so for Shriram Finance.... Perhaps time to contemplate whether our application process is too cumbersome for pvt companies..... perhaps only process driven Govt Companies are only being able to understand that..... it will be great if we can make the process simpler for pvt companies to apply....
Kolkata Eye update: http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=3178&boxid=41950953
ReplyDeleteলগ্নি -প্রশ্নে অনিশ্চিত ‘কলকাতা আই ’ স্বপ্ন
এই সময় : লন্ডন আই -এর আদলে কলকাতা আই তৈরি করার স্বপ্ন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের৷ কিন্ত্ত , সাধারণ মানুষ কবে এই স্বপ্ন বাস্তবে দেখতে পাবে , তা ঘোর অনিশ্চিত৷ কারণ , পিপিপি মডেলের এই পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করার জন্য ১৩টি সংস্থাকে প্রাথমিক ভাবে তালিকাভুক্ত করা হলেও , শেষ পর্যন্ত ক’টি সংস্থা বিনিয়োগ করতে রাজি হবে , তা নিয়ে নিশ্চিত নয় রাজ্য সরকার৷ তবে এই প্রকল্পের ব্যাপারে রাজ্য সরকারের তরফে কেন্দ্রীয় যোজনা কমিশনকে অবগত করা হয়েছে৷ নগরোন্নয়ন দন্তরের সচিব দেবাশিস সেন বুধবার জানান , ‘এই প্রকল্পের পর্যালোচনা করতে কাল বৈঠক ডেকেছি৷ আশা করছি , তাড়াতাড়িই কাজ শুরু হবে৷ ’ ২০১১ সালে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব নেওয়ার পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গাপাড়ের সৌন্দর্যায়নেকে অগ্রাধিকার দেন৷ এর পিছনে তাঁর যুক্তি ছিল , গঙ্গার দু’ধারকে সাজাতে পারলে তা পর্যটন শিল্পের বিকাশকেও ত্বরান্বিত করবে৷ এই ভাবনা থেকেই লন্ডন আই -এর আদলে গঙ্গার ধারে কলকাতা আই তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়৷ পরবর্তীকালে এই প্রকল্পের জন্য আইএল অ্যান্ড এফএস -কে ট্র্যানজাকশন অ্যাডভাইসার বা বিনিময় পরামর্শদাতা হিসাবে নিয়োগ করে রাজ্য সরকার৷ প্রকল্পের জন্য যে ইচ্ছাপত্র আহ্বান করা হবে , তার বয়ান থেকে শুরু করে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রকল্প নিয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা বলবে আইএল অ্যান্ড এফএস৷ তবে প্রকল্পে বেসরকারি লগ্নিকারী চড়ান্ত করার আগে সরকারের কাছ থেকে তাদের চড়ান্ত অনুমোদন নিতে হবে৷ সরকারি সূত্রের খবর , এই প্রকল্পের জন্য ১৩টি সংস্থাকে প্রাথমিক ভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে৷ কিন্ত্ত , বিনিয়োগ করতে শেষ পর্যন্ত কেউ রাজি হবে কি না , সেটাই এখন বড় প্রশ্ন৷ কারণ , বহু কোটি টাকার এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করার পর কতটা উপার্জন করা যাবে , তা নিয়ে সংশয় রয়েছে বেসরকারি লগ্নিকারীদের মধ্যে৷ বিশেষ করে সরকার যেখানে প্রকল্পের জন্য জমি ও পরিকাঠামো ছাড়া অন্য কিছু দিতে রাজি নয় , সেখানে আয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত লগ্নি করতে রাজি নয় কেউ৷ লগ্নিকারীদের ভরসা যোগাতে সরকারি তরফে আর কিছু করা যায় কি না , তা গুরুত্ব সহকারে ভাবা হচ্ছে৷ প্রকল্প নির্মাণের জন্য স্ট্র্যান্ড রোডের ধারে আড়াই একর জায়গা ইতিমধ্যেই কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের তরফে দেওয়া হয়েছে৷