Women's Group in Rabi Aranya's Food Kiosk: Present: Sutanu Kar, Sipra Mukherji, Memebers of SHG, me, Bagchi, Nirmal, Siladitya |
In Hidco's Board meeting yesterday, the matter of non-starting of a number of projects on land allotted previously for non-residential uses was discussed. Notices were already being given seeking explanation for the delay. Replies were often evasive and unconvincing. For such cases, legal opinion was considered to be taken. Further, a penalty for every year of delay amounting to 10% of land price was also decided.
The food stall by local self help groups is a commendable initiative. One suggestion! Is it possible that this self help group may be given help in terms of a modern business plan with long term sustainability/viability? Say a management institute is roped in for developing the same as part of a project by it's students. The self group gains help in terms of modern business thoughts, the institute gains help in terms of a case study and administration/society gains in terms of a successful entrepreneurial model that may provide inspiration to others.
ReplyDeleteRegarding the other item on this post, let me play the devil's advocate. Has the administration ever considered that the arbitrary way of development may be affecting the viability of the business plans of private businesses? To cite an example, say a fellow planned his business around the conventions that may take place in the Convention Centre. He may have opted for a plot near the proposed site to the east of the Prakriti Tirtha in the master plan. Now, when calling for tenders, the administration has relocated to same to a plot near HIDCO Bhavan. Don't you think his business plans will be adversely affected?
Your comments, please!
Sir, please go through the video in this link. I hope you will appreciate it and see if any such collaboration can be done for both New Town and Kolkata.
ReplyDeletehttp://cityform.mit.edu/projects/urban-network-analysis.html
http://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=8312&boxid=238210
ReplyDeleteইকো পার্কে অ্যাকোয়াটিক সিনেমা হল
দেশের মধ্যে প্রথমএই জলস্তম্ভকেই পর্দা বানিয়ে দেখানো হবে ছবি ---নিজস্ব চিত্র৷
তথাগত সেনগুন্তলাইট অ্যান্ড সাউন্ডের কারসাজি করা ফোয়ারা ! আর সেটাকেই স্ক্রিন বানিয়ে খোলা আকাশের নীচে ‘অ্যাকোয়াটিক ’ সিনেমা হল !নতুন বছর শুরুর আগে কলকাতাবাসীর জন্য এ যেন জবর জবর দুই বর৷
রাজারহাটে ৪৮০ একরের ইকো পার্ক ‘প্রকৃতি তীর্থে’ বসছে দেশের বৃহত্তম ভাসমান ফোয়ারা৷ আর এই ফোয়ারার জলেই প্রোজেক্টরের মাধ্যমে দেখানো যাবে ছায়াছবি৷ ডিসেম্বরের শেষেই ইকো পার্কের বেশ কয়েকটি নতুন আকর্ষণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ তার মধ্যে রয়েছে এই অত্যাধুনিক ভাসমান ফোয়ারা তথা সিনেমা স্ক্রিনও৷ এখন তাই পার্কের মাঝের বিরাট জলাশয়ে এই অ্যাকোয়াটিক সিনেমা হলের ‘ট্রায়াল রানেই ’ ব্যস্ত ইকো পার্ক কর্তৃপক্ষ তথা হিডকো৷
নব্বই মিটার দৈর্ঘের এই ফোয়ারায় প্রতিদিন হবে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো৷ ফোয়ারার নির্মাতারাদের কথায় , ‘ইকো পার্কের কথা মাথায় রেখেই জলের উপর এটা তৈরি করা হয়েছে৷ এখানে কোনও ভিত বা স্থায়ী কাঠামো ব্যবহার করা হয়নি৷ ’ তাঁরা জানান , ‘ব্যাক প্রোজেকশন ’-এর মাধ্যমে এই ফোয়ারার উপরেই দেখানো যাবে ‘হাই ডেনসিটি ’ সিনেমা৷ ৪৪ মিটার দীর্ঘ ও ১৫ মিটার উঁচু জলের স্ক্রিনে সিনেমা দেখানোর প্রয়াস ভারতে এই প্রথম৷ হিডকো সুত্রে খবর , আগামী ২৭ ডিসেম্বর মুখ্যমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন এই বিশেষ ফোয়ারাটির৷ উদ্বোধন উপলক্ষে এই জলের স্ক্রিনে আগামী সন্তাহে মুক্তি পেতে চলা ছবি ‘চাঁদের পাহাড় ’- এর বিশেষ স্ক্রিনিং করার পরিকল্পনাও করছে হিডকো৷
হিডকোর চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিস সেন বলেন , ‘মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছায় ও হিডকোর তত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এই ফোয়ারাটি৷ এটি দেশের বৃহত্বম ভাসমান ফোয়ারা৷ তবে সমস্যা হচ্ছে , দিনের বেলা এই যন্ত্রপাতিগুলি জলাশয়ের উপর দেখতে খারাপ লাগবে৷ তাই এগুলিকে সাধারণ ভাবে ঢাকার বদলে সুন্দর কিছু দিয়ে ঢেকে রাখতে বলেছি৷ ’ তবে এখনই নিয়মমাফিক রুটিনে সিনেমা দেখানোর পরিকল্পনা থাকছে না৷ মূলত ফোয়ারাকে ঘিরে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড অনুষ্ঠানটিই দৈনিক আকর্ষণ হতে চলেছে শহরবাসীর কাছে৷
প্রকৃতি তীর্থের দ্বিতীয় পর্যায়ে তৈরি হচ্ছে প্রজাপতি উদ্যানও৷ কয়েক হাজার রকমের প্রজাপতি থাকবে এখানে৷ রাজ্যের উদ্ভিদ পালন দন্তরের তত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে এই প্রজাপতি সংগ্রহশালা৷ মুখ্যমন্ত্রী এই সম্প্রসারিত প্রকৃতি তীর্থের উদ্বোধনে এসে যাতে কোনও ত্রুটি দেখতে না পান , তার জন্য দফায় দফায় পরিদর্শনে আসছেন হিডকো ও এনকেডিএ -র আধিকারিকরা৷ কী ভাবে নবকলেবরে সাজছে এই পার্ক, দেখে গিয়েছেন পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও৷
Here is what I learnt a little more on Water-Screen Movie:
Delete"Following three-D and Cinema, Water-Screen Movie is the most one that making people fancy and fresh in the screenland. Since the whole water screen is transparent, when movie is playing, there is a specific optics effect, which makes the picture have third dimension. "
http://readepaper.anandabazar.com/details/12519-51837421.html
ReplyDeleteঘুড়ির সুতোয় ভর করে বছর শুরু নিউ টাউনে
অশোক সেনগুপ্ত
আকাশের দিকে তাকালেই দেখা যাবে ড্রাগন, ডলফিন, বাঘ, তিমির মতো হরেক রকম প্রাণী। এখানেই শেষ নয়, কোথাও আকাশের গায়েই জ্বলবে লন্ঠন, কোথাও আবার দেখা মিলবে লাফিং বুদ্ধর। আসলে এগুলি নানা আকৃতির ঘুড়ি, যা দেখা যাবে নিউ টাউনের আকাশে।
‘কলকাতা আন্তর্জাতিক ঘুড়ি উৎসব’-এর জোর প্রস্তুতি চলছে শহরে। হিডকো এবং একটি বেসরকারি সংস্থার যৌথ উদ্যোগে ৫ জানুয়ারি আয়োজন করা হয়েছে এই উৎসবের। ঘুড়ির লড়াইয়ের পাশাপাশি এখানে থাকবে হরেক রকম ঘুড়ির মজাও। হিডকো-র চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন বলেন, “এটা অনেকের কাছেই একটা অভাবনীয় আস্বাদন।”
উৎসবে কাটাকুটি অর্থাৎ ভোকাট্টা-র খেলা হবে আইন মেনে। উদ্যোক্তা-সংস্থার অধিকর্তা সন্তোষ জায়সবাল বলেন, “ফ্যান্সি আর ফাইটার আয়োজন করা হবে দু’টি বিভাগের।” এই ঘুড়ি উৎসবের স্লোগান: ‘দ্য স্কাই ইজ নট দ্য লিমিট’। ঘুড়ি উড়বে ৩০০ থেকে ৫০০ মিটার উপরে। কত লোক ঘুড়ি ওড়াবেন? সন্তোষবাবু বলেন, “গতবার প্রায় ৫৫ জন অংশ নিয়েছিলেন। ছিলেন দু’জন বিদেশিও। গুজরাতের ঘুড়ি-তারকা ভাবনা মেহতাও ছিলেন।
এশিয়ার অধিকাংশ দেশেই জনপ্রিয় এই ঘুড়ি উৎসব। ষোড়শ শতক থেকে জাপানের হামামাৎসু ঘুড়ি উৎসব খ্যাত। কিয়োটোর দক্ষিণ পশ্চিমে নাকাটাজিমা, জাপানের উচিন্তা সি বিচ, চিনের উইফাং, ইন্দোনেশিয়ার বালিতেও ঘুড়ি নিয়ে রয়েছে ব্যাপক উদ্দীপনা। ১৯৭৮ থেকে শুরু হয় ইন্দোনেশিয়ার সানুর ঘুড়ি উৎসব। উৎসবে পিছিয়ে নেই মালয়েশিয়াও। এখানে কোথাও কোথাও প্রায় ৪০ বর্গমিটার মাপের ঘুড়িও ওড়ে। কেপ টাউনে হয় আফ্রিকার সবচেয়ে বড় ঘুড়ি উৎসব। ইউরোপেও ব্রিস্টল-সহ বিভিন্ন শহরে পালন করা হয় এই উৎসব। আর এ দেশে ঘুড়ি উৎসবে সবচেয়ে এগিয়ে গুজরাত। সেখানে অন্তত পাঁচটি শহরে বড় মাপের এই উৎসব হয়। ১৯৮৯ থেকে এই আসর বসছে আমদাবাদে। প্রতি বছর ১৪ জানুয়ারি মকর সংক্রান্তির এই অনুষ্ঠানে শরিক হয় রাজ্য পর্যটন বিভাগ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হিসেবে এ বার থেকে জানুয়ারির গোড়াতেই তারা আসর বসিয়েছে দিল্লি ও মুম্বইয়ে। জয়পুরেও যথেষ্ট জনপ্রিয় ঘুড়ি উৎসব। এ বার এই বিশ্ব-মানচিত্রে নিউ টাউনকে যুক্ত করতে এই উৎসবের আকর্ষণ বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এ শহরেও ঘুড়ি উৎসব পার করে ফেলেছে পাঁচ দশক। তা হলে নিউ টাউনের প্রতিযোগিতার বিশেষত্বটা কোথায়? হিডকো-র এক পদস্থ অফিসার বলেন, “কলকাতার এ রকম উৎসব হয় ময়দানে। নিউ টাউনে শুরু হয়েছে গতবার। এ বার চেষ্টা করা হচ্ছে উৎসবটিকে আন্তর্জাতিক আদল দিতে। থাকবে ঘুড়ি নিয়ে প্রদর্শনীও। এ বার অংশগ্রহণকারীর সংখ্যাও বাড়বে বলে আমরা নিশ্চিত।”
কলকাতার ‘কাইট ফ্লায়ার্স অ্যাসোসিয়েশন’-এর হিসেবে এ শহরে ১৯৫২-তে ১২ জনকে নিয়ে প্রথম ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগিতা হয়। ’৯৭-এ ছিলেন ১০৮ জন। এ শহরে ঘুড়ি-পাগলদের সংগঠন রয়েছে ৫২টি। ফেসবুকে এই সংগঠনগুলির তরফেও নিউ টাউনের এই ঘুড়ি উৎসবের সাফল্য কামনা করা হয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে নিউ টাউনের প্রকৃতি উদ্যানেও বসেছিল ঘুড়ি উৎসব। লক্ষ্য ছিল ‘ভোটদানের প্রচার’। যৌথ উদ্যোক্তা ছিল উত্তর ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসন এবং হিডকো। দেবাশিসবাবু বলেন, “জনপ্রিয় শিল্পী-অভিনেতা-অভিনেত্রী, ব্যান্ডের দল সব মিলিয়ে যথেষ্ট সাড়া জাগিয়েছিল সেটি।”