Wednesday, September 25, 2013

Post Office

It seems there is some confusion about the postal system in New Town. To understand, I held a meeting with the Senior Superintendent of Post Offices recently. I learnt many things.
- Action Area I is swerved by the Tarulia Post Office. The PIN Code is 700156\
- Action Area II is served by few sub post offices situated outside the New Town boundary. The PIN is 700157.
- The Postal Authorities are looking at setting up 3 post offices in the three Action Areas. They want rentable space urgently. I have offered them to set up the main post office within Hidco Bhavan Complex (in the annexe building). If they agree finally, this will be posed in the next Board meeting. In Action Area II, NKDA officers are helping them find out a suitable room from a housing society on rent. In Action Area III, we will see if a solution can evolve in or near the Vocational Training Centre.
- A new post office building will be constructed on a 5 kottah plot in Action Area I.
- The entire system will be consolidated as soon as the three locations are finalised.
* * *
At present, New Town is served by three police stations: (i) New town Police Station (the major area) (ii) Airport PS (in Action Area II) and (iii) Kolkata Leather Complex PS (in Action Area III, in South 24-Paraganas). We will make an appeal to the Home Department to see if the process of bringing it all together can begin. I'd started a proposal some time back and now we'd again follow it up.
* * *
At the end of Action Area II, on way to airport, one crosses the Rajarhat Road near Chinar Park. This Rajarhat Road, through which bus 211 travels, will be strengthened and repaired - from VIP Road crossing (Jora Mandir) to Rajarhat More - a distance of 8 km. Today, a meeting was held today at the chamber of Minister of PWD where Minister of Transport was also there besides me, Principal Secretary Transport Alapan Bandyopadhyay and Indevar Pandey, Principal Secretary PWD. It was decided that the cost would be shared by Hidco, PWD and Transport Departments.
* * *
A puja publication offered to carry a publicity material on Eco Park at no cost. We took the opportunity to highlight the Eco Cart that we recently introduced. Krishnendu Basak, General Manager Hidco urged Crayons to do a special photo shoot. Here is the output :
* * *
Here is a clipping from Ekdin newspaper:

12 comments:

  1. Good to hear about the post office. My home is in AA-IIC and I used 700157 in my passport address as well (catered by Hatiara post office). I was always confused when some tenders related to AA-IIC, use 156; good that its clarified now.
    Looking forward to proper post offices in NewTown.
    Also, could you plan a public library in AA-II in near future - it would be a great thing. WBHIDCO should have an option wherein people could donate money on projects like library, museum etc.
    Keep up the good work Mr. Sen - we are proud of you!

    Regards,
    Sowmik

    ReplyDelete
  2. Very nice to see basic amenities(post office, police station, Bank Branch, Shops, medical facilities) are finally coming to newtown.

    ReplyDelete
  3. Its good to hear that 3 new post offices are coming one in each action are. Its equally hearteing to hear Rajarhat Road from VIP Road crossing (Jora Mandir) to Rajarhat More - a distance of 8 km will be strengthened and repaired.

    The builders and property dealers selling their flats around rajarhat road are saying that a proposal was approved for widening of Rajarhat road and make it a 45 feet wide road.
    Is this correct and what is the kind of width proposed for this road while undertaking above repairing work ?

    ReplyDelete
  4. By what time one can expect the work on rajarhat road to start and finish and what will be the width of the rajarhat road once repaired ?

    ReplyDelete
    Replies
    1. Yes ...the road needs to be widened with lane marking and side walks from Jora Mandir to Bhojerhaat. We all know in West Bengal widening road is a tough problem given the density of population. However if we think of a time frame of 50 years, can we imagine what will happen if we do not widen the road?

      We may have to acquire some properties ...and what we can offer them in return is some flats / cooperative land in Rajarhat. In turn Govt can make up the compensation cost money by selling additional FAR along Rajarhat Road.

      Delete
  5. Excellent initiatives.
    It will be better if in the final plan for location post-offices are in CBD or sub-CBDs those are expected to have infrastructure like some basic public amenities, parking etc. instead of locating in housing society. However, for now, renting out space from housing society may be a practical choice we have for AA-II till business districts are fully developed.

    ReplyDelete
    Replies
    1. The proposal of POs being in CBDs and sub CBDs is excellent. However, not too sure if physical infrastructure should wait for full development of CBDs. Wouldn't putting the infrastructure in place be an enticement for fence sitters?

      Delete
  6. Nice initiatives. Post offices, police stations , telecom connectivity, markets....all these are basic infrastructures which should come up before or at the early stage of development of a township. This has hardly happened in India before and because of your visionary leadership ...these are happening in New Town. Kudos to you Sir.

    ReplyDelete
  7. Alarming news - "Duo in disguise rob New Town flat"
    http://www.telegraphindia.com/1130928/jsp/calcutta/story_17399528.jsp#.UkZGD4bvZUw
    "Two men entered a New Town highrise complex disguised as courier boys and robbed an 11th floor flat after overpowering the homemaker who was alone on Friday afternoon."

    Looks like there were no CCTVs installed in this HIG complex.
    We talked about Fire Safety when there was a Fire at AMRI, hopefully we talk about Security now when there is an incident. Accidents with "not properly maintained Lifts due to high maintenance cost" and buildings will soon be next topic....when do we learn to be proactive and not reactive? Not sure how much NKDA or HIDCO can do apart from awareness campaign....but looks like in-different minds of residents awakens only with shakes. Hence mere guidance and campaigns are not going to help....NKDA and HIDCO can explore possibilities to enforce. And we said it before on this blog, it has to be ongoing regular activity with a surprise audits and penalty of heavy fine to housing societies not conforming to fire, security and building safety rules regularly. Just ensuring it during Occupancy Certificate as one time activity or a mere formality is not going to help.

    ReplyDelete
  8. Postal Authorities have liked the location of the Post Office in Hidco Bhavan Compund. This will be put up to the Hidco Board on 10th Oct for approval. 550 sq ft will be offered on rental basis.

    ReplyDelete
  9. EiSomay Report today:
    নিউ টাউনে পুলিশ ক্যাম্পের ভাবনা উদ্বিগ্ন কমিশনারেটের

    এই সময় : গত সন্তাহে নিউ টাউনে হয়ে যাওয়া ডাকাতি এখন ঘুম কেড়েছে বিধাননগর কমিশনারেটের পুলিশকর্তাদের৷ তাই নিউ টাউনের সমস্ত আবাসন ও নিরাপত্তা সংস্থাগুলির প্রতিনিধির সঙ্গে বুধবার বৈঠকে বসেন বিধাননগর সিটি পুলিশের কর্তারা৷ পুলিশের বক্তব্য , আবাসিকদের সচেতনতা ও নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে আবাসিকদের সমন্বয় বাড়ানোর পাশাপাশি নিরাপত্তা ব্যবস্থায় আনতে হবে আমূল পরিবর্তন৷ জায়গা পেলে , এলাকাভিত্তিক পুলিশ ক্যাম্পও মোতায়েন করতে পারে বিধাননগর কমিশনারেট৷ এদিন নিউ টাউন থানায় এয়ারপোর্ট শাখার অতিরিক্তি ডিসি সন্তোষ নিম্বালকর ও নিউটাউন থানার ওসি অশেষ বিক্রম দস্তিদার আবাসিকদের সঙ্গে বিশদে পর্যালোচনা করেন গত শুক্রবার হয়ে যাওয়া ডাকাতির৷ নিউ টাউনের ইর্স্টান হাই অ্যাপার্টমেন্টে দিনেদুপুরে দুই দুষ্কৃতী বারো তলায় উঠে ফ্ল্যাটে ঢুকে এক মহিলকে বেঁধে রেখে ডাকাতি করে নিরাপদে পালিয়ে যায়৷ কী ভাবে ওই ডাকাতি হয়েছে এবং নিরাপত্তাকর্মী ও আবাসিকদের তরফে কী কী খামতি ছিল , আলোচনা হয়েছে তা নিয়েই৷ যদিও আবাসিকদের তরফে অভিযোগের আঙুল উঠেছে নিউ টাউনের ‘সিন্ডিকেট রাজ ’-এর দিকে৷ অ্যাকশান এরিয়া ২-এর একটি আবাসনের বাসিন্দা বিদ্যুত্ সরকারের অভিযোগ , ‘শুধুমাত্র বাড়ি তৈরির সামগ্রী বা ফ্ল্যাট কেনা বেচাতেই সীমাবদ্ধ নেই সিন্ডিকেট৷ এখন বাড়ির দুধওয়ালা থেকে ধোপা -নাপিত সবই হচ্ছে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে৷ ’বাসিন্দাদের অভিযোগ , এ ছাড়াও আছে বেআইনি দখলদারির সমস্যা৷ ছোট ছোট ঝুপড়ি দোকানগুলি ওই এলাকার অফিসবাবুদের খাবার জোগান দিচ্ছে ঠিকই , কিন্ত্ত সেখানে বাইরের লোকের আনাগোনা ও ঠেক তৈরির ফলে তা নিরাপত্তার পক্ষে সমস্যাজনক হয়ে দাঁড়াচ্ছে৷ একেবারে আবাসনের পাঁচিল ঘেঁষে ঝুপড়ি গজিয়ে ওঠায় বেড়েছে সমস্যা৷ বাসিন্দাদের দাবি , বাড়াতে হবে পুলিশি নজরদারি৷ আবাসিকদের সঙ্গে নিয়মিত বসতে আবেদন করা হয়েছে পুলিশকর্তাদের৷ পুলিশের তরফ থেকে বলা হয়েছে , আবাসিকদের আরও সচেতন হতে হবে৷ নিরাপত্তাকর্মীদের দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি তাঁদের সঙ্গে আবাসিকদের সমন্বয় বাড়াতেও জোর দিচ্ছে পুলিশ৷ বাধ্যতামূলক করতে বলা হচ্ছে সিসিটিভি , ইন্টারকম ও বার্গলার অ্যালার্মের মতো যন্ত্র৷ ভাড়াটে বা পেয়িং গেস্ট এবং বাড়ির কাজের লোকেদের পরিচয় সংক্রান্ত তথ্যও এখন জানাতেই হবে পুলিশকে৷

    পুলিশের তরফ থেকে জোর দেওয়া হচ্ছে সিকিউরিটি টাওয়ার নির্মাণে৷ এ ছাড়াও নিউ টাউনে এ বার থেকে আবাসনের ছাড়পত্র দেওয়ার আগে সিসিটিভি -সহ অন্যান্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা আছে কি না , তা দেখে নিতে শিগগিরই হিডকোকে প্রস্তাব দেবে বিধাননগর কমিশনারেট৷

    একের পর এক চুরি -ছিনতাই -ডাকাতিতে উদ্বিগ্ন এলাকাবাসীও৷ তাঁরা বলছেন , অবিলম্বে পুলিশ ক্যাম্পের মতো উদ্যোগের আশু প্রয়োজন৷ যে ভাবে দিনের পর দিন দুষ্কৃতীদের দাপট বাড়ছে , তাতে রীতিমতো দুশ্চিন্তায় স্থানীয় মানুষ৷ তবে পুলিশের উপর এখনই আস্থা হারাতে নারাজ তাঁরা৷ বলছেন , কিছু একটা সুরাহা নিশ্চয়ই হবে৷ তবে যত দিন না -হচ্ছে , ততদিন দুশ্চিন্তা কাটছে কই ? ৷

    ReplyDelete
    Replies
    1. ABP Report:

      ABP:
      স্থানীয়দের কাজ দিতে গিয়েই আবাসনে ‘অবহেলিত’ সুরক্ষা
      আর্যভট্ট খান
      ছিলেন আবাসনের সাফাইকর্মী, বেশ বদলে হয়ে গেলেন রক্ষী। ভোরে যিনি আবাসনের ঘরে ঘরে দুধ দেন, বেলা বাড়লে তিনিও গেটে দাঁড়ান নিরাপত্তাকর্মীর পোশাক পরে। নিউ টাউনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেখানকার অধিকাংশ আবাসনের সুরক্ষার হাল অনেকটা এ রকমই।
      প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নিরাপত্তাকর্মী রাখা হয় না কেন? আবাসনের বাসিন্দাদের একাংশের জবাব, নিরাপত্তা সংস্থাগুলিই আবাসনে কাজ করে। কিন্তু এলাকার কয়েকটি সিন্ডিকেটের দাবি মেনে স্থানীয় বাসিন্দাদের কাজে নিতে হয় ওই নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে। অভিযোগ, এই নিয়ম না মানলে নিরাপত্তার সংস্থাগুলিকে সেখানে কাজ করতে দেওয়া হয় না।
      বুধবার সকালে নিউ টাউন থানায় বিধাননগর কমিশনারেটের পদস্থ পুলিশকর্তাদের সঙ্গে নিউ টাউনের বাসিন্দাদের এক বৈঠক হয়। সেখানে নিউ টাউনের বিভিন্ন আবাসনের বাসিন্দারা তাঁদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা অভাব-অভিযোগের কথা তুলে ধরেন। সম্প্রতি নিউ টাউন অ্যাকশন এরিয়া ওয়ানের বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় একটি আবাসনের ফ্ল্যাটে দিনে-দুপুরে এক মহিলাকে হাত পা ও মুখ বেঁধে ডাকাতি করে দুষ্কৃতীরা। তদন্তে নেমে পুলিশ ওই আবাসনের নিজস্ব নিরাপত্তা সংক্রান্ত নানা গাফিলতি খুঁজে পায়। এর পরেই কমিশনারেটের পুলিশ উদ্যোগী হয়ে আবাসিকদের সঙ্গে নিরাপত্তা সংক্রান্ত একটি আলোচনাসভার আয়োজন করে।
      অ্যাকশন এরিয়া টু-এর এক ফ্ল্যাট-মালিকের অভিযোগ, মূলত নিরাপত্তার কারণেই তাঁরা নিউ টাউনে না থেকে অন্য জায়গায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকছেন। নাম জানাতে অনিচ্ছুক ওই ব্যক্তি বলেন, “আমরা আবাসনে আসার পরে স্থানীয় সিন্ডিকেটের অনেক দাবিই মেনে নিয়েছি। স্থানীয় ছেলেদের কাছ থেকে দুধ, খবরের কাগজ নেওয়া বা ঘর রং করানোর কাজ করাই। তাতে পাড়ার ছেলেদের কর্মসংস্থান হয়। কিন্তু নিরাপত্তাকর্মীর কাজের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ দরকার। স্থানীয় বাসিন্দাদের সেই প্রশিক্ষণ কোথায়?” ওই আবাসনের আর এক বাসিন্দার বক্তব্য, “গত কয়েক মাসে রাস্তায় আলো এসেছে, জল এসেছে, যানচলাচলও কিছুটা বেড়েছে। কিন্তু নিরাপত্তা ব্যবস্থার কার্যত কোনও উন্নতিই হয়নি।” একটি আবাসনের কো-অপারেটিভের এক সদস্য জানাচ্ছেন, ফাঁকা আবাসনের কাছাকাছি পুলিশ পিকেট থাকলে ভাল হয়।
      এ দিন নিউ টাউনের ফাঁকা জায়গার আবাসনগুলিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঘুরে দেখা হলে বাসিন্দাদের অভিযোগের সঙ্গে অনেকটাই মিলে যায় অভিজ্ঞতা। রঙের কাজ থেকে শুরু করে নানা কাজের অছিলায় বিভিন্ন লোকজন আবাসনের গেট দিয়ে ঢুকে যাচ্ছেন খাতায় নিজের নাম নথিভূক্ত না করেই। ওই আবাসনের রক্ষীরা জানালেন তাদের আবাসনে নিরাপত্তা সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে অনেক স্থানীয় মানুষও কাজ করছেন। নিউ টাউনের বিধায়ক সব্যসাচী দত্ত অবশ্য বলেন, “অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় এজেন্সির নিরাপত্তাকর্মীদের যে বেতন আবাসিকরা দেন তাতে স্থানীয় লোক ছাড়া কেউ কাজ করতে চায় না। ফলে স্থানীয়েরাই কাজ করেন। এখানে সিন্ডিকেটের জোর-জুলুমের ব্যাপার নেই।” যদিও কিছু আবাসনের বাসিন্দাদের অভিযোগ, তাঁরা সম্প্রতি রক্ষীদের বেতন বাড়িয়েছেন। কিন্তু পরিষেবা ভাল হয়নি। অনেক সময়ে রাতে নিরাপত্তাকর্মীদের হাতে একটি টর্চও থাকে না।
      আবাসনের নিরাপত্তার দায়িত্বপ্রাপ্ত একটি সংস্থার এক আধিকারিক বলেন, “স্থানীয় মানুষদের কাজে নেওয়ার চাপটা এখন কিছুটা কম। স্থানীয়েরা যাঁরা কাজ করতে চাইছেন, তাঁদের জন্য প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি আমরা।” বিধাননগর কমিশনারেটের এসিপি সন্তোষ নিম্বলকর বলেন, “নিরাপত্তা এজেন্সিতে সিন্ডিকেটের জুলুমের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। তবে আবাসনগুলির নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য আমরা কয়েকটি নিয়ম মানার কথা বলেছি। আবাসনে সিসিটিভি ও ইন্টারকম ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। ফাঁকা আবাসনের কাছে পুলিশ পিকেট বসানোর পরিকল্পনাও রয়েছে।”

      Delete