I along with a large delegation from West Bengal attended the Empowered Steering Committee meeting at Ministry of Environment and Forests, New Delhi. In the delegation were Chunar De (Project Director SPMG Kolkata), Chief Engineer KMDA, Chief Engineer KMWSA, SE KMWSA, Director IPE, Technical Expert IPE, Chairperson Budge Budge Municipality and Deputy Chairman Budge Budge Municipality. The evaluation committee was headed by Secretary to Govt of India Dr V Rajagopalan. Other members were Rajiv Ranjan Mishra Mission Director NMCG, Financial Advisor, Geneve Connors of World Bank, CPHE representative from MoUD, representatives from Department of Economic Affairs and the Planning Commission.
We presented the Sewerage Integration Work and Sewerage Treatment Plants at Budge Budge and Barrackpore. The Budge Budge Project Cost was Rs. 186 crores and that of Barrackpore was Rs 293 crores. Both were sanctioned for approval after intensive discussions.
The World Bank Team would visit Kolkata next on 19th Sep 2013
* * *
In the morning, I called on Dr Sudhir Krishna, Secretary MoUD at Nirman Bhavan, Delhi and presented him with a list of 11 new projects under JnNURM that were already posed to the Ministry within the 31st August deadline prescribed by the Ministry. Dr Sudhir Krishna assured that he would advise concerned officers suitably.
* * *
At Banga Bhavan today morning, before I went to Nirman Bhavan / Paryavaran Bhavan, I met, as per prior schedule, Mr Aswajit Singh MD of IPE and Mr Abhijit Ghosh, Technical Director of URS. Both consulting firms are making further project reports under NGRBA. I requested both to assign more technical persons so as to expedite preparation of DPRs.
Clean drinking water supply, sewerage treatment and if possible, water recycling from it and unbroken roads and footpaths are the minimum benchmark of any urban civilization.
ReplyDeleteThough we could not do much in the early years after independence in these fields, at least some progress is happening in Greater Kolkata region in the last few years under your supervision. Thanks Sir.
As I had mentioned before, your name is perhaps going to go down in history for bringing recurring central govt investments in the state.
I absolutely agree to Abhishek's comments here !
ReplyDeleteConcerns expressed on some JNNURAM projects at today's EiSomay:
ReplyDeletehttp://www.epaper.eisamay.com/Details.aspx?id=6443&boxid=14239609
প্রকল্প শেষের পথে , মেয়াদ বাড়িয়েও জায়গায় শুরুই করা গেল না কাজ
প্রকল্পে হতশ্রী পারফরম্যান্স রাজ্যের
কৌশিক সরকারসময়ের কাজ সময়ে না করার খেসারত !জওহরলাল নেহরু ন্যাশনাল আর্বান রিনিউয়াল মিশনের (জেএনএনইউআরএম ) কাজকর্ম গুটিয়ে নেওয়ার তোড়জোড় চলছে দিল্লিতে৷ মেয়াদ দু’বছর বাড়িয়ে প্রকল্পে ইতি টানার নির্ধারিত সময় ২০১৪ -র মার্চ৷ অথচ এ রাজ্যে প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন কাজের গতিবিধি দেখে বেশ বোঝা যাচ্ছে , নির্ধারিত সময়ে সে সব দিনের আলো দেখবে না৷ অতএব , কেন্দ্রের মুখাপেক্ষী হওয়া ছাড়া গতি কী ? নগরোন্নয়ন দন্তরের আশা , অনুমোদিত ও শুরু হওয়া প্রকল্পগুলি নিশ্চয়ই চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেবে কেন্দ্র৷ অর্থাত্, সেই কেন্দ্রীয় অনুমোদনের অপেক্ষা এবং উপেক্ষার অনুযোগের রাস্তা প্রশস্ত হওয়া৷ কী অবস্থায় রয়েছে রাজ্যের প্রকল্পগুলি ? যানজট এড়িয়ে কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে পৌঁছনোর লক্ষ্যে বছর পাঁচেক আগে হাওড়া থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ পর্যন্ত বিবেকানন্দ রোড উড়ালপুলের প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছিল৷ ২০০৮ সাল থেকে কাজ এগিয়েছে মাত্র ৬২ শতাংশ৷ পরমা আইল্যান্ড থেকে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত উড়ালপুলের কাজও কমবেশি ৬০ শতাংশ পেরিয়েছে৷ ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে অনুমোদিত প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা ছিল চলতি বছরের অগস্টে৷ ২০১০ সালে অনুমোদিত কেষ্টপুর -জোড়া মন্দির পর্যন্ত এলিভেটেড করিডরের সিকি ভাগ কাজ হয়েছে৷ বছর দেড়েক আগে ইস্টার্ন বাইপাসে কামালগাজির কাছে অনুমোদিত ফোর লেন ফ্লাইওভারের কাজ এগিয়েছে ১১ শতাংশ৷ প্রায় একই সময়ে অনুমোদিত নবদিগন্ত টাউনশিপের কাছে নতুন বাস টার্মিনাসের কাজই শুরু হয়নি৷ বেহাল ধাপা ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এলাকায় কম্প্রেহেনসিভ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের প্রকল্পটিও৷ ২০০৯ -এর এপ্রিলে অনুমোদিত হলেও , কাজ এগিয়েছে মাত্র দু’শতাংশ৷
সামগ্রিক ভাবে কলকাতায় প্রকল্পগুলির অগ্রগতির হার ৫০ শতাংশ হলেও , আসানসোলে বিভিন্ন প্রকল্পে অগ্রগতির হার ৩৮ শতাংশ৷ ডজনখানেক প্রকল্পের কাজই শুরু হয়নি৷ এদিকে হাতে রয়েছে বছর দেড়েক৷ এই সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করা একপ্রকার অসম্ভব , তা মানছেন প্রশাসনের কর্তারাই৷ ২০০৫ সালে সাত বছরের প্রকল্পটি ঘোষণা করেছিল প্রথম ইউপিএ সরকার৷ ২০১২ -র মার্চে তা শেষ হওয়ার কথা ছিল৷ পরে তা দু’বছর বাড়িয়ে ২০১৪ সালের মার্চ পর্যন্ত করা হয়৷ বঞ্চনার অভিযোগে কেন্দ্রকে একাধিকবার বিদ্ধ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ কিন্ত্ত তথ্য বলছে , জেএনএনইউআরএম প্রকল্পে কয়েক হাজার কোটি টাকা রাজ্যকে দিয়েছে দিল্লি৷ তা হলে কেন এই অবস্থা ? প্রকল্পের জন্মলগ্নে কিছু শর্ত ঘিরে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল৷ সেই শর্ত ছিল সংস্কারের , যার কয়েকটি নিয়ে তত্কালীন বাম সরকার তো বটেই , বিরোধী তৃণমূলেরও আপত্তি ছিল৷ আশঙ্কা করা হয়েছিল , সংস্কারের সেই শর্ত না -মানলে নতুন প্রকল্পের অনুমোদন পাবে না রাজ্য , ব্যাহত হবে নগরোন্নয়ন৷ যদিও শেষ পর্যন্ত সংস্কারের শর্ত বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি৷ বরং , অনেক ক্ষেত্রে জমির সমস্যা বা সময়মতো নির্ভুল ডিপিআর জমা না -দেওয়ায় বাধা পেয়েছে কাজ৷ সরকারে এসেই যে কারণে সময়মতো ডিপিআর তৈরি এবং দিল্লিতে প্রকল্প অনুমোদনে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম৷ কিন্ত্ত তাতেও যে কাজ হয়নি , তা স্পষ্ট কেন্দ্রের তথ্যেই৷ যে প্রকল্পগুলির কাজ শুরুই হয়নিযে প্রকল্পগুলির কাজের হার অত্যন্ত কম প্রকল্প অনুমোদনচন্দননগর ফ্লাইওভার নভেম্বর , ২০১০কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়েতে রোড ওভারব্রিজ সেপ্টেম্বর , ২০১১কল্যাণী স্টেশনের কাছে বাস টার্মিনাস জানুয়ারি ,২০১২মধ্যমগ্রাম -নিউ ব্যারাকপুর -বারাসত জল প্রকল্প ফেব্রুয়ারি , ২০১২টিটাগড় -খড়দহ জল প্রকল্প ফেব্রুয়ারি , ২০১২জিঞ্জিরা বাজার -বাটানগর এলিভেটেড রোড মার্চ, ২০১২নবদিগন্ত বাস টার্মিনাস মার্চ, ২০১২বারুইপুর স্টর্ম ওয়াটার প্রকল্প এপ্রিল , ২০১৩রিষড়া স্টর্ম ওয়াটার প্রকল্প এপ্রিল , ২০১৩গ্যামন ব্রিজ থেকে গান্ধী মোড় সড়ক জানুয়ারি , ২০১২জুবিলি ধাবা থেকে এসসিওবি গেট মার্চ, ২০১২রঘুনাথপুর থেকে দুর্গাপুর সড়ক (৬ %) অগস্ট , ২০০৯কুলটি জল প্রকল্প (৪ %) জানুয়ারি , ২০১০ ধাপা জল প্রকল্পের ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক (২%) এপ্রিল , ২০০৯চন্দননগর পুরসভার জল সরবরাহের মিটারিং (১০ %) জানুয়ারি , ২০১০ বালি পুরসভার জল সরবরাহ প্রকল্প (৩৪ %) মার্চ, ২০১০বিধাননগরের নিকাশি ব্যবস্থা (৫০ %) নভেম্বর , ২০০৯(সূত্র : নগরোন্নয়ন মন্ত্রক , ভারত সরকার , জুন , ২০১৩ -পর্যন্ত)