Last month I'd written to PWD about the need to repair the road to Bhojerhat from Action Area III of New Town. We'd just connected the East-West Major Arterial Road that runs beside the site earmarked for Infosys/Wipro to the PWD road that connects North and South 24-Paraganas and ends on Kolkata-Basanti Road near Bantala Leather Complex where there are Cognizant and other IT companies.
Ajit K Bardhan, PWD Secretary, spoke to me yesterday and sent a preliminary project report. It is a stretch of about 6 km and would cost Rs 1,590 lakhs to widen and strengthen it. He asked me if Hidco could share the cost.
I will place it in the next Board Meeting of Hidco that is scheduled on Monday the 30th July 2012.
Thanks for your fast and apt action.Hope it will be fruitful,as commuting science city to Banntala is like a nightmare for many employees of Cognizant.
ReplyDeleteGreat ...Just simply great to find that PWD acted fast and provided a preliminary report of the cost. If HIDCO can share the cost, nothing like it. Otherwise HIDCO can do 2 things:
ReplyDelete1. Coordinate with the companies and the builders operating there and make them share the cost.
2. Launch a special infrastructure development fund like NHAI and Bengalis from all over the world ( including me ) can contribute in development of the infrastructure of the erstwhile BRADA area as I think HIDCO under your able supervision has generated enough of credibility. However HIDCO has to do generate enough buzz and see to it people contributing in the fund can get some Income Tax benefit because of their contribution, so that the scheme becomes popular.
Lets target these 5 roads:
1. Entire stretch of Bhojerhaat--Chinar Park Road
2. Alternate connection from E-W MAR to Basanti Road.
3. Widening and strengthening of PWD road in front of Aquatica covering Hatishala Panchayet Road upto Bhojerhaat Road.
4. Alternate connection from MAR to EM Byepass. As of now, during office hours, SaltLake Byepass and specially Chingrihata becomes a bottleneck.
5. Widening of State Highway 3 from Science City to Bhojerhaat to a 4 lane road. This can either be handled by HIDCO or West Bengal Highway Development Corporation .
I like your idea and also ready to contribute to the "Bengali" fund and sure that other Bengalis all over worlod will be happy to do something for their very own Bengal
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteSir, there are two issues - one is plan second is fund For the first one, I expressed the need for a hinterland networking for the zone from Rajarhat Choumatha to Lauhati to the splitter road one way Haroa road and the other Bhangar Road that ultimately connect Bhojerhat through Bhojerhat Bridge getting into Basanti Highway. Lot of population growth is going to happen and to cope with that adequate road widening at this stage would be cheaper for the govt as rates would be low than when govt is forced to widen 10 years from now when traffic would geometrically multiply one this narrow roads.
ReplyDeleteSecond, on the concept of fund shortage. Do we remember Bakershwar power plant with slogan of giving blood for the plant. No I am not suggesting blood donation. I am only suggesting on behalf of millions of Bengalis and people who love the soil of Bengal who can offer SHRAM DAN for such noble cause - each one let's give 2-5 days labour at various capacity levels and help Bengal grow. You do not know the kind of response such offer would elicit. Only govt would give a certificate after one complete the free voluntary labour. To make that happen, technology is the need and need a core group that compile the database of volunteers with various qualifications. And arrange a task and job coordination structure and setup a lighting communication setup and a technology base prompt update against all the request.
The other suggestion to generate people's fund for local govt is equally praiseworthy - this is not a new concept though . But Bengal can try it - but for success apart from i tax certain exemption, interest rate would be a crucial factor for the success.
Debashis sir, It is great to see that the work on the Bhojerhat Road has commenced. This morning they have been repairing the potholes. Thank you very much sir for your intervention in this regard. Also, would like to appreciate PWD's efforts towards repairing the road despite the rains.
ReplyDeleteThank you Debashis sir and thank you PWD.
Excellent Sir.. Go ahead and execute the plan. We are with you.
ReplyDeleteRegards,
Dibs.
ABP Report today (Sir, can you plese pst it on main page):
ReplyDeleteতিন শিল্পতালুকের ‘সেতুবন্ধন’ করবে নতুন সড়ক
দিবাকর রায়
সল্টলেকের সেক্টর-৫, নিউ টাউন ও বানতলা শিল্পতালুককে এক সুতোয় (পড়ুন রাস্তা) বাঁধতে চলেছে রাজ্য সরকার। রাজ্য পূর্ত দফতর ও হিডকো যৌথ ভাবে এই পরিকাঠামো উন্নয়নের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এর জন্য যে প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে, তা-ও নয়। স্রেফ নির্দিষ্ট ভাবনা ও মাত্র ১৫ কোটি টাকার বিনিময়ে এক বন্ধনীতে বাঁধা পড়বে রাজ্যের ‘হাই প্রোফাইল’ তিনটি শিল্পতালুক। যা হয়ে গেলে লগ্নিকারীদের কাছে আর ‘অস্পৃশ্য’ থাকবে না বানতলা শিল্পতালুক।
সল্টলেক-নিউ টাউনের সঙ্গে বানতলার মেলবন্ধন ঘটবে মাত্র ছ’কিলোমিটার রাস্তার পুনর্নির্মাণের মাধ্যমে। নিউ টাউনের অ্যাকশন এরিয়া-৩ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভোজেরহাট রোডের দূরত্ব মাত্র ছয় কিলোমিটার। সেখানে একটি ভাঙাচোরা রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তার দু’পাশে সরকারি জমিও রয়েছে। সুতরাং, অ্যাকশন এরিয়া-৩ থেকে ভোজেরহাট গার্লস স্কুল পর্যন্ত ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তাটির নবনির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রশ্নও উঠছে না। ভোজেরহাটের গা বেয়ে স্টর্ম ওয়াটার ক্যানাল গিয়ে মিশেছে বিদ্যাধরী নদীতে। ক্যানালের ওপার দিয়ে কলকাতা- ৬ কিলোমিটার রাস্তা। বিস্তারিত...
বাসন্তী রোড, তার পাশেই বানতলা লেদার কমপ্লেক্স ও শিল্পতালুক। অর্থাৎ, ছয় কিলোমিটার রাস্তা চওড়া করা, উন্নয়ন করার সঙ্গে ক্যানালের উপরে একটি সেতু দু’-আড়াই ঘণ্টার পথকে নামিয়ে আনবে এক ঘণ্টারও কমে। বদলে যাবে বৃহত্তর কলকাতার ছবিটিই। চাপ কমবে ই এম বাইপাসের। উল্লেখ্য, কয়েক মাস আগে বানতলা শিল্পতালুকের একটি তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার বাস দুর্ঘটনায় পড়ার পরেই কলকাতা-বাসন্তী রোড চওড়া করার কথা ভাবা হয়। কিন্তু পূর্ত দফতরের হাতে টাকা না থাকায় তা ভাবনার স্তরেই রয়েছে।
এরই মধ্যে পূর্ত দফতরের কাছে হিডকো-র তরফে একটি অনুরোধ আসে। তাতে বলা হয়, রাজারহাটের নিউ টাউন অ্যাকশন এরিয়া-৩ থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভোজেরহাট পর্যন্ত পূর্ত দফতরের ওই ছয় কিলোমিটার রাস্তা মেরামত করা হোক। তাতে বানতলার সঙ্গে নিউ টাউনের সংযোগ মসৃণ হবে। হিডকো-র চেয়ারম্যান তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিস সেন বলেন, “গত মাসে লিখিত ভাবে পূর্ত দফতরকে বিষয়টি জানানো হয়েছিল। পূর্ত দফতর প্রাথমিক ভাবে প্রায় ১৫ কোটি টাকা খরচের হিসেব দিয়েছে।”
পূর্ত দফতর সূত্রের খবর, গত মাসে হিডকো-র চেয়ারম্যানের চিঠি পেয়ে পূর্তসচিব অজিত বর্ধন জানান, ওই রাস্তার উন্নয়নের জন্য একটি প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। তার জন্য প্রায় ১৫ কোটি টাকা প্রয়োজন। কিন্তু সেই অর্থ পূর্ত দফতরের হাতে নেই। যদি হিডকো খরচের ৫০ শতাংশ অর্থ বহন করতে রাজি থাকে, তবে পূর্ত দফতর প্রকল্প রূপায়ণ করতে পারে। দেবাশিসবাবু বলেন, “গত ৩০ জুলাই হিডকো ভবনে পূর্ত দফতরের প্রস্তাব নিয়ে বোর্ড মিটিংয়ে আলোচনা হয়। আমরা ওই রাস্তার জন্য পাঁচ কোটি টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।” ওই রাস্তা হলে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছে যাবে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার অনেকটা এলাকা জুড়ে।
রাজ্য নগরোন্নয়ন দফতর সূত্রের খবর, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরে দফতরের আধিকারিকদের জানিয়েছিলেন, কোনও ভাবেই বাড়ি তৈরির জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। কোনও বেসরকারি সংস্থার জমি প্রয়োজন হলে নিজে থেকেই তাকে কিনতে হবে। তবে রাজ্য সরকার অবশ্য পরিকাঠামো উন্নয়নের বিষয়টি দেখবে। নগরোন্নয়ন দফতরের তরফে গোটা বিষয়টি সমীক্ষা করে দেখা হয়। তার পরেই নগরোন্নয়ন দফতর ও হিডকো-কর্তারা ওই রাস্তাটি সংস্কারের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
ইতিমধ্যেই তিন নম্বর অ্যাকশন এরিয়ায় ইনফোসিস এবং উইপ্রো-র জন্য চিহ্নিত জমির পাশে পূর্ব-পশ্চিম সড়কের কাজ শেষ হয়েছে। এই সড়ক গিয়ে ভোজেরহাট পর্যন্ত পূর্ত দফতরের রাস্তাটির সঙ্গে মিশেছে। মাত্র ছয় কিলোমিটার রাস্তা তৈরি করলে এক দিকে যেমন নানা অঞ্চলে ছড়িয়ে থাকা তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলিকে জুড়ে দেওয়া যাবে। অন্য দিকে আবার উত্তর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিস্তীর্ণ এলাকায় উন্নয়নের কাজ অনেক সহজ হয়ে যাবে। হিডকো-র সবুজ সঙ্কেত পেয়ে গোটা বিষয়টি নিয়ে জোরকদমে কাজে নেমেছে পূর্ত দফতর। দফতরের সচিব অজিতরঞ্জন বর্ধন বলেন, “আমরা প্রকল্পের রিপোর্টটি হিডকো-র কাছে পাঠিয়েছি। ওই সড়ক নির্মাণের কাজ দ্রুত শুরু হবে।” পাশাপাশি, কলকাতা-বাসন্তী রোডের সংস্কারের কাজও দ্রুত শুরু করতে চাইছে পূর্ত দফতর।