Monday, May 14, 2012

First underground ride in KMRCL

A little while ago, we went by a trolley in the underground tunnel from near Swabhumi. 600 metres are already ready. Here are two photos:

L to R: CMBachhawat, IAS, me, Subrata Gupta IAS MD KMRCL, Rajiv Kumar IPS.



8 comments:

  1. Great progress since New Year (02Jan12):
    http://principalsecretarysblog.blogspot.in/2012/01/tunnel-boring-machines-arrive.html

    ReplyDelete
  2. Good that you connected and compared, Avick. Yes, I thought so (ie great progress) as well.

    ReplyDelete
  3. Excellent Sir-
    Can we expect partial running of metro from March 2013.
    Just think of opening the DLF to Beleghata metro ASP.
    It will be of immense help to the common people of the eastern sector and specially New Town

    ReplyDelete
  4. That's great progress. Wonder if the delay at Duttabad got cleared ?

    ReplyDelete
  5. i wonder why the EW metro project gallery is not updated with time. These are the very initial pictures almost a yr old -
    http://kmrc.in/gallery.html

    Thanks to skyscrapercity, that we get to know the latest progress. But why dont we have a website which would list all the progress related to all the routes being constructed. Like, there has been no news of the Baranagar-Barrackpore route, being such a vital route which could end the woes of millions of travellers to the city.

    Since the metro projects are so close to the heart of the people of Kolkata, i think there should be more updates published regarding its progress.

    ReplyDelete
  6. Today's ABP carries one article: It says, first's in East India.....not sure where else in India at this large scale.....

    নতুন পদ্ধতিতে মেট্রো-সুড়ঙ্গ, দাবি পূর্ব ভারতে প্রথম
    সুপ্রকাশ চক্রবর্তী
    ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর কাজে যে পদ্ধতিতে একটি সুড়ঙ্গ কাটা হয়েছে, তা পূর্ব ভারতে প্রথম বলে দাবি করলেন কর্তৃপক্ষ। পশ্চিমমুখী ভূগর্ভস্থ লাইনে প্রথম ওই সুড়ঙ্গ কাটতে ব্যবহার করা হয়েছে একশো কোটি টাকা দামের জার্মান যন্ত্র। সুড়ঙ্গ কাটার পাশাপাশি দেড় কিলোমিটার দীর্ঘ ওই সুড়ঙ্গ অটুট রাখতে ভিতরে গোলাকার কংক্রিটের কাঠামো বা ‘রিং’ বসাতে বসাতে এগিয়েছে সেই যন্ত্র। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো রেলের মোট ছ’টি ভূগর্ভস্থ স্টেশনের মধ্যে প্রথম ওই সুড়ঙ্গ কাটার কাজের সূচনা হয়েছিল সুভাষ সরোবর থেকে। প্রস্তাবিত ফুলবাগান স্টেশনে পৌঁছে কাজ শেষ হয় মঙ্গলবার।
    বড় কোনও দুর্বিপাক না-ঘটিয়ে সুভাষ সরোবর থেকে ফুলবাগান স্টেশন পর্যন্ত দোতলা বাড়ির সমান উঁচু সুড়ঙ্গ কাটার কাজ তিন মাসের আগেই শেষ করে ফেলাটা ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো রেলের পক্ষে রীতিমতো আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছে সরকারি মহল। এর পরে যন্ত্রটি ফুলবাগান থেকে ফের সুড়ঙ্গ কাটতে কাটতে এগোবে শিয়ালদহ স্টেশনের দিকে। একই সঙ্গে পূর্বমুখী লাইনের জন্য সুভাষ সরোবর থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে আর একটি জার্মান যন্ত্র। মাসখানেকের মধ্যে ওই অংশের দ্বিতীয় লাইনটির জন্যও সুড়ঙ্গ তৈরি হয়ে যাবে।
    এই আধুনিক জার্মান যন্ত্রগুলি দিনে ১০ থেকে ৩০ মিটার পর্যন্ত সুড়ঙ্গ কাটার ক্ষমতা রাখে। সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে, প্রথম কাজ হওয়ায় সুভাষ সরোবর থেকে ফুলবাগান পর্যন্ত সুড়ঙ্গ কাটতে মাস তিনেক সময় লাগলেও এর পরে একটি ভূগর্ভস্থ স্টেশন থেকে পরের স্টেশন পর্যন্ত সুড়ঙ্গ খুঁড়তে দু’মাসের বেশি সময় লাগবে না ওই যন্ত্রের।
    সল্টলেকের পাঁচ নম্বর সেক্টর থেকে হাওড়া ময়দান সংযোগকারী ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো রেল সল্টলেকের দিকের ছ’টি স্টেশনে প্রায় ছ’কিলোমিটার পথ চলবে মাটির উপর দিয়ে। মাটির উপরের বাকি পাঁচটি স্টেশন হবে করুণাময়ী, সেন্ট্রাল পার্ক, সিটি সেন্টার, বেঙ্গল কেমিক্যালস এবং সল্টলেক স্টেডিয়াম।
    তার পরেই ফুলবাগান থেকে শিয়ালদহ স্টেশন, সেন্ট্রাল, মহাকরণ, হাওড়া স্টেশন হয়ে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত প্রায় নয় কিলোমিটার দীর্ঘ পথ মেট্রো যাবে মাটির নীচ দিয়ে। মাঝখানে হুগলি নদীর নীচ দিয়েও যাবে সুড়ঙ্গপথে।
    হুগলি নদীর নীচ দিয়ে হাওড়া স্টেশন এবং তার পরে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত ভূগর্ভে লাইন পাতার জন্য সুড়ঙ্গ খোঁড়ার পুরো কাজ ২০১৩ সালের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে বলে আশা। সুড়ঙ্গ খোঁড়ার কাজ এগোনোর সঙ্গে সঙ্গে তার ভিতরে লাইন পাতার জন্যও আন্তর্জাতিক দরপত্র ডাকা হয়েছে। জুনের মধ্যে সেই বরাত চূড়ান্ত হয়ে যাবে বলে কর্তৃপক্ষের আশা।

    ReplyDelete
  7. This is good progress indeed, hope we carry on this momentum without any hurdles.

    However, TBMs (Tunnel Boring Machines) have been operating in other places in India since quite long time. Like in Delhi Metro they completed a 6 km tunnel way back in 2005 using TBMs.

    Detailed report - http://en.wikipedia.org/wiki/Metro_Tunneling_Group

    Next to China, India has the largest tunnelling activity planned. This report is pretty old (2008), but can give you some idea -
    http://www.tunneltalk.com/Tunnelling-activity-in-India.php

    ReplyDelete
  8. Report at today's ABP (requesting blog coordinator to post on first page of the blog):

    প্রায় নিঃশব্দে ঘটে গিয়েছে ‘সুড়ঙ্গ-বিপ্লব’
    ঋজু বসু
    তিন দশক আগে এই পথটা পেরোতে সময় লেগে গিয়েছিল চারটে বছর। তিন দশক পরে ওই দূরত্ব পেরোতে তিন মাসও লাগল না।
    মেট্রো রেলের খোঁড়াখুঁড়ির সৌজন্যে সে বার এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দুর্ভোগ পুইয়েছিল শহরবাসী। এ বার সুড়ঙ্গের প্রথম এক কিলোমিটারের কাজ শেষ হতে চললেও শহরের স্বাভাবিক জীবনের ছন্দ কার্যত অটুট।
    দু’টি অধ্যায়েরই সাক্ষী মধ্য পঞ্চাশের এক অনুচ্চ চেহারার বঙ্গসন্তান। শুক্রবার দুপুরে কলকাতার পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো রেলের সদ্য খোঁড়া সুড়ঙ্গে আনন্দবাজারের সফরে তাঁকে সঙ্গী হিসেবে পাওয়া গেল।
    প্রথম বার সুড়ঙ্গ খুঁড়তে গিয়ে সব থেকে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছিল বেলগাছিয়ায় খালের নীচ দিয়ে শ্যামবাজারে পৌঁছনো। এ বার সুড়ঙ্গ নির্মাণের প্রথম পর্বে বেলেঘাটা সুভাষ সরোবর থেকে ফুলবাগান অবধি পৌঁছনো সম্ভব হয়েছে। সুড়ঙ্গের এই অংশটির কাজ যারা করেছে, অনিরুদ্ধ রায় সেই সংস্থার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার। তিন দশক আগে কলকাতার প্রথম মেট্রো নির্মাণের সময়ে তিনি ছিলেন সংশ্লিষ্ট নির্মাণ সংস্থার তরুণ ইঞ্জিনিয়ার।
    সল্টলেকের দিক থেকে সুভাষ সরোবরের কাছে ‘পাতাল-প্রবেশ’-এর পরে গোলাকার সুড়ঙ্গ ধরে এগোবে পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো। সুভাষ সরোবরের কাছ থেকেই মাথায় হেলমেট পরে সুড়ঙ্গের সিঁড়ি ধরে নীচে নামা গেল। তার পরে ট্রলিতে সুড়ঙ্গ-সফর।
    পূর্ব-পশ্চিম মেট্রোর জন্য চলছে সুড়ঙ্গপথের কাজ। শুক্রবার। ছবি: দেশকল্যাণ চৌধুরী।
    আশির দশকে কলকাতায় প্রথম মেট্রো রেলের সঙ্গে এই নব্য মেট্রোর অনেক ফারাক। সুড়ঙ্গে ট্রলি ট্র্যাক ধরে চিলতে গাড়িতে যেতে যেতে অনিরুদ্ধবাবু বলছিলেন, “এখন চাইলে দিনে ১৫ মিটার সুড়ঙ্গও খোঁড়া সম্ভব। কিন্তু সে বার মাটি খোঁড়া, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজে এর তিন গুণ লোক লেগেছিল।” এখন শিফ্ট পিছু ২০-২৫ জন লোকেই কাজ সারা হচ্ছে। সদ্য-কাটা মাটির স্তূপ কনভেয়ার বেল্টে চেপে বাইরে বেরোচ্ছে। ফেলার পরে ছোঁ মেরে মাটি তুলে সাফ করছে অতিকায় গোলিয়াথ ক্রেন। ডানকুনির শিল্পাঞ্চলে নির্দিষ্ট এলাকায় ফেলা হচ্ছে ওই বর্জ্য।
    সুড়ঙ্গের এই অংশটি গড়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত তাইল্যান্ডের একটি সংস্থার (আইটিডি) প্রজেক্ট ম্যানেজার (টানেল) চান্ডি মুখান বলছিলেন, “ফুলবাগান-নারকেলডাঙা এলাকায় সুড়ঙ্গের উপরে বহুতলগুলিতে এক ধরনের ‘সেন্সর’ বসিয়ে সাবধানে কাজ সারতে হয়েছে। যাতে বাড়িগুলোর ভিত নড়ে না যায়।” অনিরুদ্ধবাবুর মনে আছে, গিরিশ পার্ক-জোড়াসাঁকো অঞ্চলে আশির দশকে মেট্রোর কাজের জেরে বেশ কিছু পুরনো বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
    যজ্ঞের মূল ‘হোতা’র সঙ্গে দেখা হল সুড়ঙ্গের কিনারে পৌঁছে। দোতলা বাড়ির সমান উঁচু ৮০ মিটার জায়গা জুড়ে ছ’মিটার ব্যাসের জার্মান যন্ত্রের নাম টানেল বোরিং মেশিন (টিবিএম)। সুভাষ সরোবর থেকে ফুলবাগানের মধ্যে ৭৫০ মিটার লম্বা দু’টি সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে এই যন্ত্রই। একটি সুড়ঙ্গের কাজ শেষ। আর একটি সামান্য বাকি। সংস্থার এমডি সুব্রত গুপ্ত জানালেন, পূর্ব ভারতে এই প্রথম টিবিএম দিয়ে কাজ হচ্ছে। টিবিএম-এরই প্রকাণ্ডতর সংস্করণ এর আগে কানাডার নায়াগ্রা টানেল বা সেন্ট পিটার্সবার্গের অরলভ্স্কি টানেল গড়ে তুলেছে। ইঞ্জিনিয়ারেরা বোঝালেন, ১.৮ মিটার মাটি সরিয়ে বিরাট-বিরাট কংক্রিটের চাকতি বসিয়ে গোলাকার সুড়ঙ্গ গড়া হচ্ছে। মাটি থেকে ১১ মিটার গভীরে দাঁড়িয়েও নিঃশ্বাস নেওয়ার কষ্ট নেই। সুড়ঙ্গের উপরে একটি হলুদ পাইপ। তার মাধ্যমে তাজা বাতাস সরবরাহ চলছে।
    শেষ ধাপে লন্ডনের টেম্স টানেলের আদলে গঙ্গার তলা দিয়ে সুড়ঙ্গ পৌঁছবে হাওড়া ময়দান অবধি। তবে ‘রুট’ নিয়ে এখনও জটিলতা কাটেনি। কয়েকটি দোকান সরানো নিয়ে সমস্যা আছে। তাই শিয়ালদহ থেকে সেন্ট্রাল হয়ে সুড়ঙ্গ মহাকরণে যাবে, নাকি অন্য রাস্তা ধরবে তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

    ReplyDelete